এক নিরব প্রেমের গল্প....
একটি ছেলে সয়ন তার বন্ধুদের সাথে বসে গল্প করছে।তখন সে দশম শ্রেণীতে পড়ে এবং সয়ন খুবই লাজুক ও বদ্র। কিন্তু, তারা সবাই তাদের পছন্দে মেয়েটিকে নিয়ে কথা বলছে। কিন্তু সয়ন তাদের কথা শুনছে তারপর সেও অনুবভ করছে তার স্বপনের রাজকন্যার কথা।
কিন্তু, একদিন তার এক বন্ধু বলল পিছু ফিরে দেখতো ওই যে মেয়েটি আসছে অনেক সুন্দর তাই না।
সয়ন দেখল কিন্তু সে যেন তার চুখ ফেরাতে পারছে না। মেয়েটিকে সে প্রথম দেখেনি মেয়েটা তার এলাকারই। কিন্তু এমন ভাবে কখনো তাকে দেখেনি । আস্তে আস্তে মেয়েটির ব্যপাড়ে দুর্বল হতে থাকে সয়ন।
মেয়েটির নাম রিতা। অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী এবং অসম্ভব সুন্দরী। মেয়েটি কোন ছেলেকে তার সাথে কথা বলতে দিত না মেয়েটি ছিল একটু অন্যরকম। সয়ন এখন শুধু তার কথাই চিন্তা করে আর কোন কিছু তার খেয়াল থাকে না । যে ছেলেটি কোন মেয়ের জন্য এক মিনিট অপেক্ষা করত না সে এখন রিতাকে একবার দেখার জন্য ঘন্টার ঘন্টা অপেক্ষা করে।
সয়ন চিন্তা করে কিভাবে রিতাকে ভালবাসার কথা বলবে। রিতাকি আমায় ভালবাসবে না ভাসবে নাএটা ভেবে ই দিন কাটে সয়নের।
কিন্তু, যে ছেলে কোনদিন ক্লাশ মিস করত না প্রাইবেট মিস করত না তার এখন আর পড়াই মন বসে না প্রাইবেট মিস করা শুরু হয়েছে সয়নের।
সে নির্বাক চুখে শুধু রিতাকে দেখে আর এটাই যেন তার ভালবাসার বহিঃ প্রকাশ । এভাকে কেটে গেল ২টা মাস। এখনো বোকা ছেলেটি মুখ ফুটে কিছুবলতে পারেনি। একদিন সয়ন তার মনের কথা বলল রিতাকে । রিতা আমি তোমায় অনেক ভালবাসি । তোমায়.. তোমিকি আমায় ভালবাস।।রিতা কিছু বলছেনা সে নিচের দিকে তাকিয়ে মিট মিট করে হাসচে। সেও আমার চেয়ে বেশি লাজুক।।
কিন্তু, সয়ন অনেক খুশি আর মাঝে মধ্যে নিজেকে অপদার্থ মনে হচ্ছে কি ভাবে প্রপোজ করলাম।
আবার ভাবচি মনের মানষের সাথে প্রথম কথা বললাম সব কিছু যেন আপনা আপনি গলিয়ে গেল। ভাবচি রিতা কি মনে করছে। তার নিরবতার মানে কি ছিল।
ভালই কাটছিল তারপর কইকটা দিন চোখে চোখে অনেক কথা হত। হঠাৎ মেয়েটি সয়নকে এরিয়ে চলতে লাগলো। সয়ন কিছু বুৃঝতেছে না কি করবে।
সয়ন ছিলো খুব অবিমানি সে তার ভালবাসা তার বুকে নিয়ে মেয়ের কাছ থেকে সরে আসে। তারপর মেয়েটি ছেলেটিকে ভালবেসে ফেলে ।
চলতে থাকে তাদের ভালবাসার গল্প। বেশ কিছুদিন চলে যাবার পর রিতা একদিন সয়ন কে একটি কথা বলেছিল আমি তোমাকে ভালবাসিনা । সয়ন নিজেকে বিশ্বাস করতে পারছনা যে কথাটা রিতা বলেছে। এদিকে সয়নের পরীক্ষা তার রেজাল্ট অনেক খারাপ হয়েছে। সে নিরবে চলে আসল রিতার পথ থেকে। কিন্তু সয়ন জানে ওই দিন রিতা তাকে তার মনের কখা বলেনি । রিতার চোখ তখন সে অন্যকথা বলচিলো সয়ন রিতাকে তার মনের শেষ কথা বলার জন্য অপেক্ষা করছে সেই ঘঠনার দেরবছর পর।
সে তার মনের সব আবেগের কথা বলল মেয়েটি কে। সয়নের জন্য যেন শেই মূহুূর্তে কোন ভালবাসা জন্মালনা মেয়েটির মনে। কিন্তু তাতে কি সয়ন তো বালবাসে মন প্রান দিয়ে। আর চিরদিন বাসবে নিরবে। রিতাও হয়তো খুব কষ্ট করে তার মনকে ধরে রাখছে।
তার ও হইতো ইছ্চা হচ্ছিল বলতে আমি তোমায় ভালবাসি সয়ন। এখন সব কিছুই সয়নের কল্পনা। কারন সে আজ রিতার কাছ থেকে অনেক দুরে চলে গেছে ।
ইচছা করলেও রিতাকে বলতে পারবেনা যে আমি তোমাকে ছারা কিছু ভাবতে পারছিনা। কারন তাদের মধ্যে আজ হাজার হাজার মাইলের দূরত্ব।
কিন্তু, সয়ন এখন কষ্টকে সাথি করে আর কল্পনাকে ভালবাসার জগত বানিয়েছে যেই জগতে তারা একে অপড়কে খুব ভালবাসে।
সয়ন চাই রিতা সুখে থাকুক। যে ছেলের দিন কাটত বন্ধুদের সাথে আনন্দ করে তার দিন এখন যাই কষ্টের স্বৃতি গুলোকে আখরে দরে।
ভালবাসা নামের অভিশ্বাপটি আখরে ধরেই তার জিবন চলছে। সয়নের ভালবাসা এখনো জিবিত আছে তার কল্পনার রাজ্যে।।।
সয়ন বিশ্বাস করে মেয়েটি তাকে প্রথম দিনের মতই ভালবাসে। আর তার ভালবাসা
সত্ত হলে রিতা তার জিবনে
আবার আসবে
Post a Comment